প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী:

এ পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের যথাসম্ভব নীতি-নৈতিকতা, ইসলাম শিক্ষা, গণিতের নানান সমস্যা, ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। তবে শিক্ষার্থীদের পরবর্তীতে তা অনেক কাজে আসবে। সেই সাথে তাদের নীতি নৈতিকতাবোধ জাগ্রত হবে এবং কোন কিছুকে সঠিকভাবে চিন্তা করতে শিখলে। কথায় আছে ছোটবেলা থেকে যা শেখানো হয় তাই সে শিখে। তবে তাদের মধ্যে থেকে অন্তত এক শতাংশ এমনও থাকে যারা সঠিকটা শিক্ষা পাওয়ার পরও বড় হয়ে ভুল পথে হাটে। 


ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণী:

এ পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের যথাসম্ভব বিভিন্ন বিষয় ভৌগোলিক, চাকরি, বাস্তবতা, কর্মসংস্থান, পারিবারিক, গণিতের নতুন ও অন্যান্য শাখা সম্পর্কিত জ্ঞান, ‌ আধুনিক বিজ্ঞান ইত্যাদি নানান বিষয় সম্পর্কে সম্যক/সামান্য বিষয় ধারণা দিতে পারলে এটি শিক্ষার্থীদের জন্য যথোপযোগী হবে। পরবর্তীতে তারা নিজেদের কর্মসংস্থান বাছাই করতে সহজ হবে।


নবম-দশম শ্রেণী:

এ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান এগুলোকে নতুনভাবে জানবে। সেই সাথে গণিতের ধারণাও থাকবে। পুনরায় তাদেরকে নীতি-নৈতিকতাবোধ ও ইসলামিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। এতে শিক্ষার্থীদের মানুষের বিকাশ উন্নতি লাভ করবে।


একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণী:

বর্তমানে শিক্ষার্থীরা যেসব পাঠ্য বই পাঠ করছে সেগুলো যথেষ্ট উপযোগী। সময়ের সাথে এ পাঠ্য বইগুলো সম্পূর্ণ শেষ করা এক ধরনের চাপ হিসেবে শিক্ষার্থীদের উপর কাজ করে। শিক্ষার্থীরা সময়ের সাথে সম্পূর্ণ পড়া শেষ করতে পারে না এবং যারা পারে তাদের দেখা যায় প্রচুর মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। 


এখানে উপস্থাপিত সম্পূর্ণ বিষয় আমার নিজস্ব ধারনার ভিত্তিতে আমি প্রকাশ করেছি। কোন বৈজ্ঞানিক বা গবেষণার ভিত্তিতে বিষয়গুলো যাচাই করে দেখা হয়নি। এটি পরিকল্পনা মাত্র। গ্রহণ করার বিষয় কিনা তা যাচাই করা  কর্মকর্তাদের কাজ।